Ration Card: বর্তমানে আমাদের দেশের সকল জেলা এবং রাজ্যের গরিব এবং মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ জনের কাছে রেশন কার্ড একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। এই রেশন কার্ডের মাধ্যমে বাড়িতে বিনামূল্যে অথবা স্বল্প মূল্যের রেশন সামগ্রী আসে বেশ কয়েক লক্ষ মানুষের। বর্তমানে আমাদের দেশে প্রায় ৮০ – ৯০ কোটি মানুষের কাছে এই রেশন কার্ড আছে। আর আমাদের পশ্চিমবঙ্গে এর পরিমাণ ৯ কোটির কাছাকাছি। এই রেশন কার্ডের মাধ্যমে চাল, গম ও অন্যান্য সকল খাদ্য সামগ্রী বিনামূল্যে বা স্বল্প মূল্যে রেশন ডিলারদের মাধ্যমে প্রদান করা হয়ে থাকে।
এই রেশন কার্ডের গুরুত্ব ২০২০ সালে করোনা মহামারীর সময় থেকে আরও বেড়ে গিয়েছে। গরিব থেকে উচ্চবিত্ত সকলের কাছে এই রেশন কার্ড (Up Ration Card) এর গুরুত্ব অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। তখন কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে দেশের ৮০ কোটি গ্রাহকদের বিনামূল্যে চাল ও গম প্রদান করা হয়েছে। এই খাদ্যশস্য আগামী ২০২৩ সাল পর্যন্ত দেওয়া হবে বলে মনে করা হচ্ছে। আমাদের রাজ্যে মূলত পাঁচ ধরণের রেশন কার্ডের মাধ্যমে গ্রাহকদের চাল গম দেওয়া হয়। এছাড়াও রমজান মাস চলার সময় রেশন দোকানে ময়দা, চিনি ও ছোলা দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: Soumitrisha Kundu: ‘বিয়েতে নিমন্ত্রণ পাইনি তাই যাইনি,’ আদৃতের জন্মদিনের বিস্ফোরক মন্তব্য সৌমিতৃষার
এবারে সরকারের পক্ষ থেকে রেশন কার্ড নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। আপনার কাছেও যদি রেশন কার্ড থেকে এবং রেশন কার্ডের মাধ্যমে প্রতি মাসে রেশন নিয়ে থাকেন পরিবারের জন্য তাহলে নতুন মাস শুরু হওয়ার আগে একটি জরুরি কাজ করে নিন। সমস্ত রেশন কার্ড হোল্ডারদের যে কোনও পরিস্থিতিতে ১০০% ই-কেওয়াইসি করিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে।
আর কেউ যদি এই কাজ না করেন তাহলে পরের মাস থেকে রেশন নাও পেতে পারেন। সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী, প্রত্যেক রেশন কার্ডধারীদের ই-কেওয়াইসি করা বাধ্যতামূলক। আর যাদের এখনো রেশন কার্ড নেই তারা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অনলাইনের মাধ্যমে রেশন কার্ড তৈরি করে নিন।