Miyazaki Mango: শেষের পথে আমের মরশুম। ফলের রাজা কে বিদায় জানানোর পালা চলে এসেছে। ভারতবর্ষের এই জাতীয় ফল আম শুধুমাত্র একটি ফল নয়, অনেকের কাছেই আবেগ। হিমসাগর, লেংড়া, গোলাপ খাস, ফজলি আরো কত ধরনের যে আম রয়েছে তা বলে শেষ করা যাবে না।
এমনও অনেক আম রয়েছে যা হয়তো আপনারা চোখেও দেখেননি। একেক জায়গায় তাদের একেক রকম নাম। মিয়াজাকি আমের নাম শুনেছেন কখনো? চোখে দেখেছেন? জানেন এর স্বাদ কেমন? জানা গেছে এই আম নাকি বাজারে পৌনে তিন লক্ষ টাকাতে বিক্রি হয়।
এই মিয়াজাকি আমের উৎপন্ন জাপানে। জাপানের এক শহরে এই দুর্লভ প্রজাতির আম উৎপন্ন হয়। মিয়াজাকি শহরে এর চাষ হয়, তাই নাম মিয়াজাকি। জলবায়ু একটু উষ্ণ হলে, আর সারাদিন সূর্যালোক পেলে মিয়াজাকি আমের ফলন ভাল হয়। ১৯৮৪ সালে প্রথম জাপানে মিয়াজাকি আম ফলানো হয়েছিল। সেখান থেকে চারা এনে অনেকেই এ মহার্ঘ্য আম ফলাচ্ছেন বাংলার কোথাও কোথাও,। এক একটি গাছে প্রতি মরশুমে সর্বোচ্চ ১৪টি আম ফলে। রাজকীয় সেই আম দেখতে লাল টুকটুকে ওপরে বেগুনি আভা।
দেখতেই এত সুন্দর যে দূর থেকেই আপনাকে আকর্ষণ করবে। অসাধারণ দেখতে এই আম “সূর্যের ডিম” নামেও পরিচিত। এক একটি আমের ওজন ২০০ থেকে ৩৫০ গ্রাম। খুব সহজে পাওয়া যায় না বলেই এত আকাশ ছোঁয়া দাম। প্রতি কেজি পৌনে তিন লক্ষ টাকায় বিক্রি হয়। তাই সাধারণ মানুষের এই আম তো সাধ্যের বাইরে।