Ekchokho.com 🇮🇳

সরকারি স্কিমে হঠাৎ বড় বদল! eNAM সুবিধা চাইলে এখনই আপডেট করুন আধার, নইলে হাতছাড়া হবে সুযোগ!

ভারতীয় কৃষকদের সুবিধার্থে কেন্দ্র সরকার ঘোষণা করলো নতুন নিয়ম। এখন থেকে তাঁদের ই ন্যাশনাল এগ্রিকালচার মার্কেট স্কিমের (eNAM scheme) আওতায় সুযোগ সুবিধা পেতে হলে বাধ্যতামূলকভাবে দিতেই হবে আধার নম্বর। কৃষি এবং কৃষক কল্যাণ মন্ত্রকের তরফ থেকে এমনটাই নির্দেশিকা পাওয়া গেছে এক সরকারি বিবৃতিতে। ২১/০৪/২০২৫ এ জারি হওয়া সরকারি বিবৃতি, যাতে ...

Published on:

eNAM

ভারতীয় কৃষকদের সুবিধার্থে কেন্দ্র সরকার ঘোষণা করলো নতুন নিয়ম। এখন থেকে তাঁদের ই ন্যাশনাল এগ্রিকালচার মার্কেট স্কিমের (eNAM scheme) আওতায় সুযোগ সুবিধা পেতে হলে বাধ্যতামূলকভাবে দিতেই হবে আধার নম্বর। কৃষি এবং কৃষক কল্যাণ মন্ত্রকের তরফ থেকে এমনটাই নির্দেশিকা পাওয়া গেছে এক সরকারি বিবৃতিতে।

২১/০৪/২০২৫ এ জারি হওয়া সরকারি বিবৃতি, যাতে স্পষ্ট লেখা আছে eNAM scheme থেকে কোনো সুবিধা পেতে গেলে আগে নিজের আধার কার্ডের নম্বর জমা দিয়ে পরিচয় পত্র যাচাই করতে হবে। যদি কারোর কাছে আধার কার্ডের নম্বর না থাকে, তাহলে প্রথমে আধার কার্ডের জন্য আবেদন করতে হবে। পরিচয় পত্র যাচাই হবার পরেই তিনি এই প্রকল্পের যাবতীয় সুযোগ সুবিধা পেতে পারবেন।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

eNAM Scheme কী?

কয়েকটি সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, ই ন্যাশনাল এগ্রিকালচার মার্কেট হলো একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম। এর মাধ্যমে কৃষকরা তাঁদের উৎপাদিত পণ্য এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে বিক্রয় করতে পারবেন। এই স্কিমের আরো একটি মহৎ উদ্দেশ্য হলো দেশের একাধিক মান্ডির মধ্যে সংযুক্তি ঘটিয়ে কৃষি বাজারে স্বচ্ছতা আনা, প্রতিযোগিতার সঙ্গে কৃষকদের আয় বাড়িয়ে তোলা।

eNAM স্কিমের সুবিধা 

এই সরকারি স্কিমের সাহায্যে Warehouse Based Sale (WBS) এবং e Negotiable Warehouse Receipt (eNWR) এর মাধ্যমে কৃষকদের বাজারে পৌঁছনোর বিকল্প পথ তৈরি করে দেওয়া হয়।

আধার নম্বর কেন বাধ্যতামূলক

কেন্দ্র সরকারের তরফে জানা গেছে, আধার বাধ্যতামূলক করার মূল উদ্দেশ্য হলো সরকারি ভর্তুকি প্রদানের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিয়ে আসা, কৃষকদের পরিষেবা প্রদানের কার্যকারিতার ক্ষেত্রে আরো কর্মদক্ষতা আনা এবং কেউ যেন কোনোভাবে একাধিকবার অথবা জাল পরিচয়পত্র দেখিয়ে অন্যায়ভাবে এই প্রকল্পের সুবিধা না নিতে পারে সেটা নিশ্চিত করা।

এই প্রকল্পে কৃষকদের সুবিধা

এই প্রকল্পের আওতায় থাকা প্রতিটি মান্ডি পাবে এককালীন প্রায় ৭৫ লক্ষ টাকা অনুদান। এর থেকে ৩০ লক্ষ টাকা যাবে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার, ইন্টারনেট সংযোগ ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি পরীক্ষা নিরীক্ষা করার জন্য এবং বাকি ৪০ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে ছাঁটাই, গ্রেডিং ও কম্পোস্টিং ইউনিট তৈরির জন্য। প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখা ভালো, এই প্রকল্পে FPO গুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এর সাহায্যে অপেক্ষাকৃত ছোট কৃষকরাও বৃহৎ বাজারের সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেন।

যাদের আধার নেই, তাঁরা কী করবেন

যাদের এখনো আধারকার্ড করানো হয়নি, তাঁরা সত্ত্বর নিকটবর্তী আধার এনরোলমেন্ট সেন্টারে গিয়ে নিজের নাম নথিভুক্ত করান। একবার নাম নথিভুক্ত হলে তবেই আপনি এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন।

নানা ধরনের খবরের লেটেস্ট আপডেট পেতে এখনই ফলো করুন আমাদের Tollywood Online কে।  

অবশ্যই দেখবেন: ১ মে থেকেই বড় বদল! UPI, ATM, ব্যাঙ্ক ব্যালেন্সে আসছে চমকপ্রদ নতুন নিয়ম – এখনই জেনে নিন না হলে বিপদ!