Morning School: প্রচন্ড গরমের কারণে অনেক এগিয়ে দেওয়া হয়েছিল গরমের ছুটি। স্কুল কলেজ এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে একটানা অনেক দিন ছুটি ভোগ করেছেন ছাত্রছাত্রীরা। নির্ধারিত সময় অনুযায়ী ৩ জুন শেষ হয়ে যায় ছুটি। যদিও ছাত্রছাত্রীদের স্কুলে আসতে হয়নি এসেছেন শিক্ষকরা। ১০ ই জুন সোমবার থেকে শুরু হয়েছে পঠন পাঠন। তবে গরমের ছুটি শেষ হলেও হঠাৎ বেড়ে গিয়েছে গরম। মাঝেবৃষ্টি হলেও ধরাধাম শান্ত হয়নি।
আদ্রতা জনিত অস্বস্তি বাড়ছে তার ফলে ঘরে টেকাই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। গরমের ছুটি সাধারণত শুরু হয় মে মাসে তবে এবারে এপ্রিল মাসের ২২ তারিখেই শুরু হয়ে যায় গরমের ছুটি। কারণ তাপমাত্রা পৌঁছে যায় ৪০°। তড়িঘড়ি নবান্ন থেকে নির্দেশিকা জারি করে জানানো হয় গরমের ছুটি পড়ছে। ২২ এপ্রিল থেকে ছুটি পড়ে গিয়েছে স্কুল গুলিতে। স্কুল খুলেছে ৩ জুন। এদিকে শিক্ষক শিক্ষিকারা স্কুলে গিয়েছেন কিন্তু নির্বাচনের কারণে এতদিন একপ্রকার আটকা পড়েছিল স্কুল।
বিভিন্ন স্কুলে ভোট গ্রহণ কেন্দ্র তৈরি করা হয়। এদিকে পঠন-পাঠন শুরু হলেও ছাত্রছাত্রীদের কথা ভেবে ডিপিএসসি স্কুল গুলি মর্নিং স্কুল (Morning School) করার কথা ভাবছে। পূর্ব এবং পশ্চিম বর্ধমানে তাপমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে ৩৬°। তাই এসব স্কুলগুলিকে মর্নিং করার অর্ডার পাশ করা হয়েছে। ১১ই জুন থেকে ২২ শে জুন পর্যন্ত মর্নিং স্কুলের মতন ক্লাস হবে। অর্থাৎ ৬:৩০ থেকে ১১:৩০ পর্যন্ত পঠন-পাঠন চলবে। শনিবারের ক্লাসের সময়সূচি ৬:৩০ থেকে ৯;৩০!
কতদিন চলবে স্কুল? আগামী সাতদিন মর্নিং স্কুল চালু করা উচিত। এমনটাই দাবি করছেন শিক্ষকরা! অত্যন্ত গরমের কারণে দুপুরবেলা স্কুলে আসে ছাত্রছাত্রীদের অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পরিস্থিতি দেখে ভবিষ্যতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তারা।